for Add
নিজস্ব প্রতিবেদক : ২৮ মে ২০১৬, শনিবার, ২২:২৪:২২
দারুণ উত্তেজনাপূর্ণ শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে দুর্দান্ত জয় পেয়েছে আবাহনী লিমিটেড। শেষ বলের টান টান উত্তেজনা ছড়িয়ে দারুণ ছন্দে থাকা প্রাইম দোলেশ্বর স্পোর্টিং ক্লাবকে তিন উইকেটে হারিয়ে দেয় তামিম ইকবালের দল। শেষ মুহূর্তে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের নাটকীয় ব্যাটিংই জিতিয়ে দিল আবাহনীকে।
এ জয়ে সুপার সিক্সে ওঠার লড়াইয়ে ভালোভাবেই টিকে রইলো ধানমণ্ডির ঐতিহ্যবাহী দলটি। এ জয়ের ফলে নয় ম্যাচে পঞ্চম জয় তুলে লিগ টেবিলের চতুর্থস্থানে উঠে এলো আকাশী-হলুদ শিবির। আইপিএল থেকে ফিরে এদিন আবাহনীর পক্ষে এবারের লিগে প্রথম খেলতে নামেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। নেমেই দলের পক্ষে করলেন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৫ রান।
ম্যাচের শেষ ওভারে প্রয়োজন ১১ রান। হাতে উইকেট তখনও বাকি ৪টি। বোলার প্রাইম দোলেশ্বরের অধিনায়ক ফরহাদ রেজা। শেষ ওভারের প্রথম চার বল থেকে আসলো মাত্র ৩ রান। এর মধ্যে ১টি উইকেটও হারায় আবাহনী। শেষ দুই বলে দরকার ৭ রান; কিন্তু এদিন যেন পণ করেই নেমেছিলেন মোসাদ্দেক সৈকত। পঞ্চম বলে দারুণ এক ছক্কা হাঁকিয়ে দলকে জয়ের পথে নিয়ে যান তিনি। শেষ বলে চার মেরেই জয়ের উল্লাসে ভাসান দলকে।
দোলেশ্বরের দেওয়া ১৯২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ২৫ রানেই দুই ওপেনার অধিনায়ক তামিম ইকবাল ও লিটন দাসকে হারায় আবাহনী। তবে তৃতীয় উইকেট জুটিতে নাজমুল হোসেন শান্তকে নিয়ে দারুণ লড়াই করেন ছয় বছর পর আবাহনীতে ফেরা সাকিব আল হাসান। ৭৪ রানের জুটি গড়ে চাপ ভালোভাবেই সামলে নেন এ দুই ব্যাটসম্যান।
৩৯ রান করে শান্তর বিদায় নেয়ার পর দ্রুত ফিরে যান সাকিব আল হাসানও। এ সময় আবাহনী জয় থেকে ৭৩ রান দূরে। তখনই দলের ত্রাতা হয়ে আসেন নবীন তারকা মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। এক প্রান্তে দারুণ ব্যাটিং করে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন তিনি।
দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৫৭ রানে অপরাজিত থাকেন সৈকত। ৩৫ বলে ইনিংসটি সাজান তিনি ৭টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৫ রানের ইনিংস খেলেন সাকিব। ৪০ বলে ৩টি চার ও ১টি ছক্কায় এ রান করেন তিনি। এছাড়া ৪০ বলে ২টি চার ও ১টি ছক্কায় ৩৯ রান করেন শান্ত। দোলেশ্বরের পক্ষে ২টি করে উইকেট নেন আল-আমিন হোসেন ও ফরহাদ রেজা।
এর আগে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ইনফর্ম ব্যাটসম্যান ইমতিয়াজ হোসেনকে হারায় প্রাইম দোলেশ্বর। দলীয় ৫৮ রানে প্রথমসারির চার ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে দারুণ চাপে পড়ে তারা। তবে পঞ্চম উইকেট জুটিতে সানজামুল ইসলামকে নিয়ে দারুণ এক জুটি গড়ে তোলেন নাসির হোসেন। ৮২ রানের জুটি গড়ে দলকে ভালো সংগ্রহের পথ দেখান এ দুই ব্যাটসম্যান।
প্রাইমের হয়ে সর্বোচ্চ ৭২ রান আসে নাসিরের ব্যাটে। ৫৬ বল মোকাবেলা করে ৪টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে এ রান করেন তিনি। এছাড়া ৪০ বলে ২টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৪০ রান করেন সানজামুল। শেষ দিকে ১১ বলে জিয়াউর রহমানের ১৮ রানে ১৯১ রানের বড় সংগ্রহই পায় প্রাইম দোলেশ্বর। আবাহনীর পক্ষে ৫৩ রানে ২টি উইকেট নেনে তাসকিন আহমেদ। ৩১ রানে ১টি উইকেট নেন সাকিব।
sale nolvadex “talk to the patient and obtain a history and then carry out a physical examination”>talk to the patient and obtain a history and then carry out a physical examination
For add
For add
For add
For add
for Add