for Add
নিজস্ব প্রতিবেদক : ৮ এপ্রিল ২০২৫, মঙ্গলবার, ২০:৫৭:৪৯
লক্ষ্যভেদের নিশানায় আনজিলা আমজাদ ১০ মিটার এয়ার পিস্তল শুটার হিসেবে খুবই পরিচিত নাম। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায় একাধিক সাফল্য পাওয়া ফরিদপুরের এ মেয়ে বাবার চাকরির সুবাদে ঢাকায় বেড়ে উঠেছেন। খেলাধুলার পাশাপাশি বর্তমানে আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ পড়ছেন।
আনজিলা বলেন, ঈদের সময় দেশের বাড়ি যাওয়া হয় না। প্রতিবারের মতো এবারো ঢাকায় করব। ঈদের দিন আম্মুর হাতের রোস্ট আর মেজো বোনের হাতের হালিম না খেলে কেমন যেনো অপূর্ণতা থেকে যায়। ঈদের দিন বের হই না। বন্ধু-বান্ধব আর আত্মীয়-স্বজনের জন্য বাসায় অপেক্ষা করি। ঘরোয়া পরিবেশে পরিবারের সঙ্গেই সময় কাটাই।
বাংলাদেশ জাতীয় দলের তারকা শুটার আনজিলা এক প্রশ্নে বলেন, ঈদে যেকোনো কালারের পোষাকই আমার প্রিয়। তবে হালকা রঙ্গ হলে পড়তে ভালো লাগে। এ সময়টায় প্রচুর গিফট পেয়ে থাকি। আবার ছোটদের জন্য কিনে থাকি। বন্ধু-বান্ধবীদের প্রয়োজন অনুযায়ী ট্রিট দেই। আর্মি শ্যুটিং অ্যাসোসিয়েশনের এ কৃতী শুটার বলেন, আব্বু মো. আমজাদ হোসেন আর্মি পারসন হওয়ায় অনেক ছোট্টবেলা থেকে আর্মি কোয়ার্টারে থাকতাম।
ঈদের নামাজ পড়ে আব্বু বাসায় ফিরলে সালাম করতাম, সেলামি দিতেন- এভাবে দিনটা শুরু হত। তারপর বাসার সবাই একত্রে সকালে খিচুড়ি আর গরুর মাংস খুব মজা করে খেতাম। এরপরই শুরু হয়ে যেত বিল্ডিংয়ের সবার বাসায় গিয়ে সেমাই, পায়েস খাওয়ার ধুম। অনেক সেলামিও পেতাম। জমানো সেলামি নিয়ে ক্যান্টিনে চলে যেতাম। একটাই চিন্তা থাকত সেলামি আজকে খেয়ে শেষ করতে হবে। এমন মধুর স্মৃতিগুলো মনে পড়লে ছেলেবেলায় ফিরে যেতে ইচ্ছে করে।
For add
For add
For add
For add
for Add