for Add
স্পোর্টস ডেস্ক : ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, মঙ্গলবার, ১৭:৩৮:৩৬
চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স টেনেটুনে ১১৮ পর্যন্ত গিয়েছিল। এই ম্যাচ জয়ের আশা করা তো কঠিনই ছিল তাদের জন্য। তবে জিয়াউর রহমান-কুর্তিস ক্যাম্ফাররা বল হাতে দারুণ কিছু করে দেখালেন। ১১৯ তাড়া করতে পারলো না এবারের বিপিএলে শেষ ম্যাচ খেলতে নামা ঢাকা ডমিনেটর্স।
মিরপুর শেরে বাংলায় অল্প পুঁজি নিয়েও ১৫ রানের জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে শুভাগতহোমের চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। ১১তম ম্যাচে এটি তাদের তৃতীয় জয়। অন্যদিকে ১২ ম্যাচে তিন জয় পাওয়া ঢাকার শেষ হলো নয় হার নিয়ে।
১১৯ রানের লক্ষ্য। সৌম্য সরকার শুরুটা খুব খারাপ করেননি। কিন্তু তার ১৬ বলে ২১ রানের ইনিংসের পর ধীরগতিতে ব্যাট করেছেন বাকিরা। অধিনায়ক নাসির হোসেন হাল ধরেছিলেন। তবে তার ৩৩ বলে ২৪ রানের ইনিংসটি মোটেই টি-টোয়েন্টির সঙ্গে মানানসই ছিল না। শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ১০৩ রানে থামে ঢাকা।
৪ ওভারে মাত্র ১৫ রানে ৩টি উইকেট নেন চট্টগ্রামের কুর্তিস ক্যাম্ফার। ২টি করে উইকেট শিকার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী আর জিয়াউর রহমানের।
এর আগে ২৮ রানে ছিল না চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের ৫ উইকেট। টপঅর্ডারের চার ব্যাটারই পারলেন না দশের ঘর ছুঁতে। সেখান থেকে উসমান খানের ২৯ বলে ৩০ রানের ধরে খেলা ইনিংসে প্রাথমিক বিপর্যয় সামাল দেয় চট্টগ্রাম।
দলীয় ৭২ রানের মাথায় উসমান যখন ফেরেন, তখন ৭ উইকেট নেই চট্টগ্রামের। তারপর একা হাতে হাল ধরেছেন জিয়াউর রহমান। লোয়ার অর্ডারের এই মারকুটে অলরাউন্ডার ২০ বলে ৩ চার আর ২ ছক্কায় খেলেন অপরাজিত ৩৪ রানের ইনিংস। সবমিলিয়ে ৮ উইকেট হারিয়ে টেনেটুনে ১১৮ রান পর্যন্ত যায় চট্টগ্রাম।
মিরপুর শেরে বাংলায় টস জিতে ব্যাটিং বেছে নেওয়াই যেন কাল হয় চট্টগ্রামের। ইরফান শুক্কুর (৭), মেহেদি মারুফ (৮), উম্মুক্ত চাঁদ (০), আফিফ হোসেন (১), শুভাগতহোম (১)-একে একে সাজঘরের পথ ধরেন স্বীকৃত ব্যাটাররা।
ঢাকার বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে ছিলেন সফল আরাফাত সানি। বাঁহাতি এই স্পিনার ৪ ওভারে ২২ রান দিয়ে নেন ৪টি উইকেট। – জাগোনিউজ২৪.কম
For add
For add
For add
For add
for Add