for Add
নিজস্ব প্রতিবেদক : ২৭ জুন ২০১৬, সোমবার, ২০:৫৮:৫৮
স্বাধীনতা কাপের ফাইনালে উঠেও পারেনি। ফুটবল মৌসুমের প্রথম টুর্নামেন্টে আবাহনী খুশি থেকেছে রানার্সআপ হয়েই। তবে দ্বিতীয় আসরেই সফল আকাশী-হলুদরা। ফেডারেশন কাপ ফুটবলের ট্রফি ঘরে নিয়েছে জর্জ কোটানের দল। আজ (সোমবার) বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ফেডারেশন কাপের ফাইনালে আরামবাগ ক্রীড়া সংঘকে ১-০ গোলে হারিয়ে ৫ বছর পর ফুটবলে কোনো ট্রফি জিতলো আবাহনী। ২০১১ সালে তারা জিতেছিল সুপার কাপ। আবাহনীর দীর্ঘদিনের ট্রফি খরা কাটলো ইংলিশ ফুটবলার লি টাকের গোলে। ইনজুরির কারণে সেমিফাইনাল খেলতে না পারা এ ইংলিশ করেছেন ফাইনালের জয়সূচক গোল। ফাইনাসের সেরা খেলোয়াড়েরর পুরস্কারও উঠেছে তার হাতে।
ফেডারেশন কাপের ফাইনাল ছিল ঐতিহ্য আর নতুনের লড়াই। তৃতীয়বারের মতো ফেডারেশন কাপের ফাইনালে উঠে আবাহনীকে চোখ রাঙিয়েছিল আরামবাগ। প্রথমবারের মতো ঘরোয়া ফুটবলে বড় কোনো ট্রফি জয়ের স্বপ্নে বিভোর ছিল আরামবাগ। কিন্তু ফাইনালে উঠে চমক দেখানো দলটি আরও একবার সন্তুষ্ট থাকলো রানার্সআপ হয়ে। এর আগে ১৯৯৭ সালে প্রথমবারের মতো ফেডারেশন কাপের ফাইনালে উঠে এই আবাহনীর কাছেই হেরেছিল দলটি। ২০০১ সালে ফাইনালে উঠে হেরেছিল মুক্তিযোদ্ধার কাছে। ছোট দলের বড় স্বপ্ন তাই স্বপ্নই হয়ে থাকলো।
ষষ্ঠ মিনিটে এগিয়ে যেতে পারতো আবাহনী। সম্মিলিত আক্রমণের পর নাইজেরিয়ান ফরোয়ার্ড সানডে চিজোবা। এটি পাঞ্চ করেন আরামবাগ অধিনায়ক ও গোলরক্ষক মিতুল হাসান। রিবাউন্ডে হেড করেছিলেন ফরোয়ার্ড জুয়েল রানা কিন্তু মিতুল আবারও বল পাঞ্চ করে কর্নারের বিনিময়ে দলকে বাঁচান।
এর পরের মিনিটেই ইংরেজ মিডফিল্ডার লি টাকের করা ফ্রি-কিক থেকে আরিফের হেড সেভ করেন আরামবাগের গোলরক্ষক মিতুল। ১১ মিনিটে আবাহনী পায় প্রত্যাশিত গোল। মাঝমাঠ থেকে নাবিব নেওয়াজ জীবনের থ্রু-পাস আয়ত্ত্বে নিয়ে বাম পায়ের বাঁকানো এক শটে মিতুল হাসানকে দূরের পোস্টে পরাস্ত করেন লি টাক।
৫০ মিনিটে বাম প্রান্ত দিয়ে আবাহনী ডিফেন্স ভেদ করেছিলেন তরুণ ফরোয়ার্ড জাফর ইকবাল। জোরালো শটও নিয়েছিলেন তবে আবাহনী গোলরক্ষক শহিদুল আলম সোহেল ফিস্ট করে দলকে বিপদমুক্ত করেন।
For add
For add
For add
For add
for Add