for Add
নিজস্ব প্রতিবেদক : ১৮ মে ২০১৬, বুধবার, ২১:২০:৪৮
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির পরবর্তি সময়ের প্রথম দিকে বাংলাদেশের পেস অক্রমনের প্রধান অস্ত্র ভাবা হতো তাকেই। কিন্তু পেসারদের চির শত্রু ইনজুরিই হয়ত পূরন হতে দেয় নি এই বোলারের বড় স্বপ্ন। পরবর্তিতে ইনজুরি থেকে মুক্ত হয়ে জাতীয় দলে দু-এক বার ফিরলেও পাকা করতে পারেননি নিজের আসন। সর্বশেষ টেস্ট খেলেছেন ২০০৭ সালে শ্রীলংকার বিপক্ষে। তবে ঘরোয়া ক্রিকেটে নিয়মিত পরফরর্মারদের একজন এই ডানহাতি। আজ (বুধবার) ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে মৌসুমের প্রথম হ্যাটট্রিকটি এসেছে তাঁর হাত ধরে। শেখ জামালের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেছেন গাজী গ্রুপের এই পেসার।
হ্যাটট্রিকের পর মোহাম্মদ শরীফ সাংবাদিকদের আবারও জাতীয় দলে খেলার কথা জানান, ‘আসলে আমাদের দেশের কালচার এটা, ৩০ বছর হলেই বলে বুড়ো। অন্যদেশে এটা না, অন্যদেশে ৩০ হলে বলে সবে অভিজ্ঞ হয়েছে। আমার কাছে মনে হয় না আমি শেষ হয়ে গেছি। আমার কাছে মনে হয়, আমার দেওয়ার আরও কিছু আছে। ইচ্ছা আছে জাতীয় দলে ফেরার। যতদিন পারি ফিটনেস ধরে খেলে যাব।’তবে নিয়মিত পারফর্ম করার পরও জাতীয় দলে ডাকা হয়না বলে কিছুটা আক্ষেপ আছে অভিজ্ঞ এই পেসারের, ‘দুইবছর আগে আমি জাতীয় লিগে তৃতীয় সেরা উইকেটশিকারি ছিলাম, পাশাপাশি ভালো রানও করেছিলাম। আমাকে ডাকা হয়েছিল, বলা হয়েছিল আমি ‘এ’ দলের হয়ে খেলতে যাচ্ছি; কিন্তু শেষ মুহূর্তে নেয়া হয়নি।’
শরীফ আরও বলেন, ‘সাকিবের বয়স এখন ২৮ হয়েছে, পরের বছর পারফর্ম না করলে বাদ দিয়ে দিবেন? আমি চাই এদেশে যেন এইটা উঠে যায়। মিসবাহ যদি ৪০ বছরে খেলতে পারে, ফিটনেস থাকলে বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা কেন পারবে না! আশিস নেহরা আছে, অনেকেই আছে এমন উহাদরণ হয়ে।’
২০০১ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অভিষেক বুলাওয়ে টেস্ট অভিষেক মোহাম্মদ শরীফের। ওয়ানডে অভিষেকও একই সিরিজে। ক্যারিয়ারে ১০ টেস্টে নিয়েছেন ১৪ উইকেট। ৯ ওয়ানডেতে ১০ উইকেট। সর্বশেষ টেস্ট খেলেছেন ২০০৭ সালে শ্রীলংকার বিপক্ষে কলোম্বোতে। সর্বশেষ ওয়ানডে ২০০৭ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হারারেতে।
For add
For add
For add
For add
for Add