for Add
: ১৭ এপ্রিল ২০১৫, শুক্রবার, ১৯:১৯:৩৯
নিজস্ব প্রতিবেদক: তামিম ইকবাল আর মুশফিকুর রহিম- এই দু’জনের জোড়া সেঞ্চুরিদে পাকিস্তানের সামনে ৬ উইকেটে ৩২৯ রানের বিশাল চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই মারমুখি ছিলেন তামিম ইকবাল। সৌম্য সরকারকে নিয়ে গড়েন ৪৮ রানের জুটি। ২০ রান করে আউট হয়ে যান সৌম্য। এরপর মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে ১৯ রানের জুটি ভেঙে গেলে মুশফিককে নিয়ে ম্যাচ বের করে আনেন তামিম।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে তামিম আর মুশফিক বাংলাদেশের হয়ে যে কোন উইকেট জুটিতে রেকর্ড গড়েন। ১৭৮ রান করে বিচ্ছিন হন দু’জন। তার আগে টপকে যান ২০০৬ সালে ফতুল্লায় কেনিয়ার বিপক্ষে হাবিবুল বাশার সুমন আর রাজিন সালেহের চতুর্থ উইকেট জুটিতে ১৭৫ রানের রেকর্ড।
৭৫ বলে হাফ সেঞ্চুরি পূরণ করার পর ১১২ বলে ক্যারিয়ারে ৫ম সেঞ্চুরি তুলে নেন তামিম। ২০১৩ সালের মার্চে সর্বশেষ সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছিলেন এই ড্যাশিং ওপেনার। এরপর মিরপুরে পেলেন তিন অংকের দেখা। শেষ পর্যন্ত ১৩৫ বলে ১৩২ রান করে আউট হন তামিম। ১৫টি বাউন্ডারি আর ৩টি ছক্কায় সাজানো ছিল তার ইনিংস।
তামিমের পর সেঞ্চুরি উপহার দেন মুশফিকুর রহিমও। বিশ্বকাপের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স তিনি টেনে আনেন মিরপুরেও। ৪২ বলে হাফ সেঞ্চুরি পূরণ করার পর ৬৯ বলে পেলেন ক্যারিয়ারে তৃতীয় সেঞ্চুরির দেখা। ১৩টি বাউন্ডারি আর ২৬টি ছক্কার সাহায্যে তিন অংকের ঘরে পৌঁছান মুশফিক। শেষ পর্যন্ত ৭৭ বলে ১০৬ রান করে আউট হন মুশফিক।
শেষ দিকে ব্যাট করতে নেমে সাব্বির রহমান আর সাকিব আল হাসান ঝড় তোলার চেষ্টা করেন। ২৭ বলে ৩১ রান করে আউট হয়ে যান সাকিব আল হাসান আর ৭ বলে ১৫ রান করেন সাব্বির রহমান। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়াল ৩২৯ রানে।
সংক্ষিপ্ত স্কোরকার্ড: বাংলাদেশ: ৩২৯/৬, ৫০ ওভার (তামিম ১৩২, মুশফিক ১০৬, সাকিব ৩১, সৌম্য ২০, সাব্বির ১৫, মাহমুদুল্লাহ ৫, নাসির ৩*; ওয়াহাব রিয়াজ ৪/৫৯, রাহাত আলি ১/৫৬)। টস: বাংলাদেশ।
For add
For add
For add
For add
for Add