for Add
: ২৪ মার্চ ২০১৫, মঙ্গলবার, ৮:১৮:৫৪
নিজস্ব প্রতিবেদক: একটি সেমিফাইনালিস্ট। অন্যটি ‘চোকার্স’। কেউ কখনও পার হতে পারেনি সেমির গন্ডি। সেই দুটি দল দক্ষিণ আফ্রিকা এবং নিউজিল্যান্ড এবার প্রথমবারেরমত ফাইনালের ওঠার লড়াইয়ে মুখোমুখি। তবে অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে টস জয়ের ভাগ্যটা হলো দক্ষিণ আফ্রিকারই এবং টস জিতে প্রথমেই ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক এবি ডি ভিলিয়ার্স।
২৩ বছর আগে এই মাঠেই স্বাগতিক নিউজিল্যান্ডের হৃদয় ভেঙেছিলেন ইনজামাম-উল হক নামে এক পাকিস্তানি তরুন। অথচ তার আগ পর্যন্ত টুর্নামেন্টের সবচেয়ে অপ্রতিরোধ্য দল ছিল নিউজিল্যান্ড। মার্টিন ক্রো নামক কিউইদের সর্বকালের অন্যতম সেরা অধিনায়কের হাত ধরে সবাই মনে করেছিল সেবার শিরোপা জিতে যাবে কিউইরা।
এবারও ঠিক মার্টিন ক্রোর আদলে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠে এসেছেন ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম। দুর্দমনীয় আক্রমনাত্মক মনোভাব নিয়ে ম্যাককুলাম একেবারে অপরাজিত থেকেই এলেন শেষ চারে। সুতরাং, বিশ্বকাপের অন্যতম ফেভারিট হিসেবেই তাদেরকে অনেকে বলে আসছেন।
আবার প্রোটিয়ারাও বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠতে পারেনি কখনও। এমনকি এর আগে নক আউটও জিততে পারেনি তারা। এবারই প্রথম নকআউট জিতে সেমিফাইনালে উঠেছে।
প্রথমবারেরমত ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা দলে একটি পরিবর্তণ এনেছে। ইনসুইঙ্গার বোলার কাইল অ্যাবটের পরিবর্তে দলে আনা হয়েছে ভারনন ফিল্যান্ডারকে। অপরদিকে অ্যাডাম মিলনের পরিবর্তে দলে সুযোগ পেয়েই বিশ্বকাপে অভিষেক হয়ে গেলো নিউজিল্যান্ডের বোলার ম্যাট হেনরির। কাইল মিলস কিংবা মিচেল ম্যাকক্লেগানকে পেছনে ফেলে সুযোগ করে নিলেন তিনি।
দক্ষিণ আফ্রিকা: হাশিম আমলা, কুইন্টন ডি কক, ফ্যাফ ডু প্লেসিস, এবি ডি ভিলিয়ার্স, রিলে রুশো, ডেভিড মিলার, জেপি ডুমিনি, ভারনন ফিল্যান্ডার, ডেল স্টেইন, মরনে মর্কেল এবং ইমরান তাহির।
নিউজিল্যান্ড: মার্টিন গাপটিল, ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম, কেনে উইলিয়ামসন, রস টেলর, গ্র্যান্ট ইলিয়ট, কোরি এন্ডারসন, লুক রনকি, ড্যানিয়েল ভেট্টোরি, ম্যাট হেনরি, টিম সাউদি, ট্রেন্ট বোল্ট।
For add
For add
For add
For add
for Add