for Add
নিজস্ব প্রতিবেদক : ৪ জুন ২০১৬, শনিবার, ২১:২৯:৩৮
বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে জাতীয় পর্যায়ের গ্রামীণ খেলাধুলা প্রতিযোগিতা শেষ হয়েছে। আজ (শনিবার) দিনব্যাপী এই ক্রীড়া মহাযজ্ঞ বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আয়োজনে ৭ বিভাগের প্রায় ২ শতাধিক ক্রীড়াবিদ অংশ নিয়েছেন। প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের পুরস্কৃত করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের চেয়ারম্যান ড. শ্রী বিরেন শিকদার এমপি, যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান আরিফ খান জয় এমপি, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ওমর ফারুক, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব (যুগ্ম সচিব) অশোক কুমার বিশ্বাস, সহযোগী প্রতিষ্ঠানের দ্য ব্লেজার বিডি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদ চপল ও প্রকল্প পরিচালক জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পরিচালক ক্রীড়া দীল মোহাম্মদ প্রমুখ।
৭ বিভাগের এই জাতীয় প্রতিযোগিতার ৪টি স্বর্ণ ১টি রৌপ্য এবং ১টি তাম্র পদক জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রংপুর বিভাগ। চট্টগ্রাম বিভাগ ৩টি স্বর্ণ ২টি রৌপ্য এবং ১টি তাম্র পদক জিতে পদক জিতে প্রথম রানার্সআপ এবং ২টি স্বর্ণ ১টি রৌপ্য এবং ১টি তাম্র পদক জিতে দ্বিতীয় রানার্সআপ হয়েছে রাজশাহী বিভাগ। মোট ১০টি ইভেন্ট প্রতিযোগিতা হয়েছে। ইভেন্টগুলো হলো- বালক (দলীয়) : হা-ডু-ডু, দাঁড়িয়াবান্ধা, সাতচাড়া; বালক (একক) : মোরগলড়াই, তৈলাক্ত বাঁশে ওঠা; বালিকা (দলীয়) : গোল্লাছুট, বউ-চি, কানামাছি ভোঁ ভোঁ এবং বালিকা (একক) : এক্কা-দোক্কা, দড়িলাফ। এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগ।
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের চেয়ারম্যান ড. শ্রী বিরেন শিকদার এমপি বলেছেন, ‘ক্রীড়াবিদরা আমাদের দেশের জন্য সম্মান বয়ে আনছে। সেই কারণেই সরকার চলতি বছর ক্রীড়াক্ষেত্রে বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছে। আমরা উপজেলা পর্যায়ে স্টেডিয়াম তৈরি করছি। যাতে তৃণমূল পর্যায়ে খেলাধুলা নতুন করে উজ্জীবীত হয়। গ্রাম-বাংলার ক্রীড়াঙ্গনের হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনতে সরকার ৩ বছর মেয়াদী গ্রামীণ খেলাধুলা প্রতিযোগিতা কর্মসূচি গ্রহণ করেছিল। এই কর্মসূচির জন্য ৬ কোটি ৬৬ লাখ ৩৫ হাজার টাকা ৩ আর্থিক বছরে বরাদ্দ রাখা হয়েছিল। আমরা আগামীতে এই কর্মসূচি অব্যাহত রাখার কথা ভাবছি।’
For add
For add
For add
For add
for Add